Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
সুখবাসপুর দিঘী
স্থান
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার রামপাল ইউনিয়নের সুখবাসপুর গ্রামে এই দিঘীটির অবস্থান।
কিভাবে যাওয়া যায়
ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলা মুন্সীগঞ্জ। মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার রামপাল ইউনিয়েনের সুখবাসপুর দিঘীর অবস্থান। সড়কপথে ঢাকা থেকে মুন্সীগঞ্জের দূরুত্ব মাত্র ২৩ কিলোমিটার। তবে এই দিঘীটি দেখার জন্য আরো ০৬ কিলোমিটার দক্ষিণে আসতে হবে। ঢাকা হতে সকালে এসে দিঘীটি দর্শন করে বিকেলেই ঢাকায় ফিরে আসা যাবে। সড়কপথে যেতে কষ্ট হবে না। তবে নৌপথে গেলে সময়ও বাচঁবে এবং যানজট এড়িয়ে নদী পথের সৌন্দর্য অবগাহন করে সাচ্ছন্দের সাথে পৌছানো যাবে। সদর ঘাট থেকে মুন্সীগঞ্জগামী লঞ্চে ২ ঘন্টার মধ্যেই পৌছে যাওয়া যাবে মুন্সীগঞ্জ লঞ্চ ঘাটে। এখান থেকে রিক্সায় রামপাল ইউনিয়নের সুখবাসপুর গ্রামে সুখবাসপুরের দিঘীতে যাওয়া যায়। ভাড়া ৪৫-৫০ টাকা।
বিস্তারিত

এই দিঘীটি একটি প্রাচীন দিঘী। সুখবাসপুর দীঘি রামপাল যখন পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল তখন তারই পাশে গড়ে উঠেছিল অভিজাত এলাকা সুখবাসপুর। এলাকার মানুষের পানীয় জলের কষ্ট নিবারনের জন্য খনন করা হয় সু-বিশাল এই সুখবাসপুর দীঘি।

 

তবে দিঘীটির সৌন্দর্য এবং বিশালতা পথ চলা পথিককে এক মুহুর্তের জন্য বিমোহিত করে তোলে। এর চারদিকের সবুজ বন-বনানী দিঘীটির সৌন্দর্য আরো বাড়িয়ে তুলেছে। শীতের সময় হাজার হাজার অতিথি পাখির কল-কাকলীতে চারদিক মুখরিত হয়ে উঠে। যা এক মনো-মুগ্ধকর পরিবেশের সৃষ্টি করে। দিঘীর উত্তর পাশে বিশাল কদবেলের বাগান রয়েছে।

 

এই দিঘীটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল : সকল ঋতুতেই এর পানির স্তর একই রকম থাকে। অর্থাৎ গ্রীষ্মের খর তাপে যখন খাল-বিল শুকিয়ে যায়, বর্ষার অতি বর্ষনে যখন চারদিক পানিতে থৈ থৈ করে তখনও, অবিশ্বাস্য ভাবে এই দিঘীর পানি একই রকম থাকে।